ভূমিকা
গবেষণার জন্যে প্রস্তাবপত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।মূলত এটি ছাড়া কোন ধরনের গবেষণার কাজ সুশৃঙ্খল্ভাবে হবে না।
এরজন্যে একজন গবেষককে সঠিকভাবে গবেষণার জন্যে প্রস্তাবপত্রকে যথাযথভাবে উপস্থাপন
করতে হবে। এই গবেষণার প্রস্তাবপত্র সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলঃ
প্রস্তাবপত্র কি?
একজন ছাত্র তার পি এইচ ডি কিংবা এম ফিল ডিগ্রী অর্জন করার
জন্যে তার গবেষণা কর্মকে কাগজে কলমের মাধ্যমে যেভাবে উপস্থাপন করবেন তাই হল
গবেষণার প্রস্তাবপত্র। অনেকে গবেষণার ব্যাপারে আগ্রহী হলেও গবেষণার প্রস্তাবনার
ব্যাপারে বেশী ধারনা রাখে না। তাই এখানে গবেষণা করতে একটি বড় সমস্যা সৃষ্টি হয়।
তাই এখানে একজন ছাত্রকে স্নাকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করার সময়ে তাকে বিষয় নির্বাচন করে
রাখতে হবে।এরপরে থেকেই তাকে এই কাজের সাথে সম্পৃক্ত হতে হবে। এরপরেই তাকে সবকিছু
ধারাবাহিক ও সুশৃংখলভাবে কাজ করে যেতে হবে। কোন গবেষণা করার জন্যে তার উদ্দেশ্য, গুরুত্ব, অনুমিত
সিদ্বান্ত, পদ্বতি,অর্থবাজেট ও সময়ের বণ্টন ইত্যাদি দেখিয়ে কোন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি চেয়ে যে
প্রস্তাবপত্র উপস্থাপিত হয় তাহলে হল গবেষণার প্রস্তাবপত্র। অন্য কথায় প্রস্তাবিত
গবেষণার বিভিন্ন ধাপে সুলিখিত প্রবন্ধকে গবেষণার প্রস্তাবপত্র বলা হয়।
ধাপসমূহ
একটি গবেষণার প্রস্তাবনার কয়েকটি ধাপ থাকতে পারে যা হলঃ
শিরোনাম
প্রস্তাবপত্র উপস্থাপনের সময় একটি প্রাসঙ্গিক ও সংক্ষিপ্ত
শিরোনাম নির্ধারণ করতে হবে। শিরোনাম যেন একেবারেই সংক্ষিপ্ত না হয় আবার তা যেন
একেবারে বড় না হয় সেদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।মূলত একটি শিরোনামের নামের
উপর গবেষণার মান অনেকাংশে নির্ধারিত হয়ে থাকে। তাই এই শিরোনামকে অত্যন্ত প্রাসংগিক
হতে হবে। যেমনঃ কেউ যদি এইডস প্রতিরোধে ইসলামের
ভূমিকা সংক্রান্ত কোন গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ লিখতে চায় এখানে বিভিন্ন ধরনের
শিরোনাম হতে পারে। যেমন তা হতে পারে এইডস প্রতিরোধে ইসলাম, এইডস
প্রতিরোধে ইসলামী শিক্ষা,
এইডসঃ তার ভয়াবহতা ও তা প্রতিকারে ইসলাম ইত্যাদি বিভিন্ন
ধরনের শিরোনাম হতে পারে। এখানে একটি সুন্দর শিরোনাম হওয়ার জন্যে এইডস প্রতিরোধে ইসলামী শিক্ষা অধিক
যুক্তিসঙ্গত।
ভূমিকা
শিরোনাম প্রদানের পরপরই একটি গবেষণা মূলত ভূমিকা দ্বারা
শুরু হয়। ভূমিকা একটি গবেষণার প্রস্তাবপত্রের জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখানে
একটি সমস্যার প্রকৃত অবস্থা এবং তার পরিধি নিয়ে অত্যন্ত সংক্ষেপে আলোচনা করবে।
এখানকার ভাষা হতে হবে অত্যন্ত সহজ ও প্রাঞ্জল। এখানে গবেষণার মূল বক্তব্য সম্পর্কে
আলোচনা করা হলেও এর পাশাপাশি উক্ত গবেষণার
লক্ষ্য,উদ্দেশ্য,প্রয়োজনীয়তা,
অনুমিত সিদ্বন্তা ইত্যাদি বিষয়াদী নিয়ে অত্যন্ত সংক্ষেপে
আলোচনা করা যেতে পারে শুরুতে সকলের কাছে তা
কৌতীহুলী করে তুলতে। কিন্তু এর পাশাপাশি এই বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে যে, তা যেন
এখানে বৃহৎ আকার ধারন না করে তাহলে পরে একধরনের এক ঘুয়েমী ভাব চলে আসবে।
উদ্দেশ্য
গবেষণা করার জন্যে উদ্দেশ্য নিরুপূণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়। কারণ এটির দ্বারা একটি গবেষণার ধারা সুশৃঙ্খলভাবে প্রবাহিত হবে। অন্যথায়
সেখানে নানাবিধ সমস্যা তৈরী হতে পারে। এই উদ্দেশ্যকে পয়েন্ট আকারে অত্যন্ত দক্ষতার
সাথে সহজবোধ্য ভাষায় উপস্থাপন করতে হবে। একটি উদ্দেশ্য নির্ধারিত হয়ে গেলে পরে সেই
গবেষণার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা,অনুমিত সিদ্বান্ত, গবেষণার পদ্বতি ইত্যাদি বিষয়ে
ধারাবাহকভাবে আগাতে পারবে। এই বিষয়টি শুধুমাত্র একজন গবেষকের জন্যে গুরুত্বুপূর্ণ
নয় বরং তা একজন পর্যবেক্ষকের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার মূলবিষয়বস্তু সম্পর্কে
অবগত হওয়ার জন্যে। গবেষণার উদ্দেশ্যকে যদি নির্দিষ্ট ও স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করা না
যায় তাহলে তাহলে গবেষণার কার্যধারা ও পদ্বতি সঠিক ও নির্ভুল হয় না। তাই একে
বিস্তারিতভাবে না লিখে বরং সংক্ষেপে আলোচনা করতে হবে।যেমন পরিবেশের বিপর্যয় রোধে
ইসলামের ভূমিকার উপর যদি কেউ কোন গবেষণা করতে চায় তাহলে এরজন্যে তাকে প্রথমে পরিবেশ
দূষণের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করতে হবে,এরপর সেইসকল দিক নিরসনে ইসলামের
ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা এরপরে তা আমাদের জীবনের কীভাবে বাস্তবায়ন ঘটাতে পারি সেই
বিষয়গুলো গবেষণার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এর ভিতর আসতে পারে।
যৌক্তিকতা
এখানে প্রস্তাবিত গবেষণার প্রয়োজনীয়তা, তাৎপর্য
ও যৌক্তিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। বিষয়ের সাথে সংক্লিষ্ট বইপত্র ও গবেষণা
প্রবন্ধ ইত্যাদিত্র পর্যালোচনার উপর বিজ্ঞতাপূর্ণ যুক্তির দ্বারা নায্য প্রতিপাদন
করতেহবে। গবেষক বিষয়বস্তু সম্পর্কে ব্যপক পাঠ করে তার স্বপক্ষে যৌক্তিকতা প্রদর্শন
করবে। যেমন কেউ যদি বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকের উপর গবেষণা করে তাহলে এই ব্যাংকের
সাথে অন্যান্য ব্যাংকের পার্থক্য নিরুপুণ করে এরপরে তা আমাদের দেশে কীভাবে
বাস্তবায়ন করা যায় আর তা অধিক হারে প্রতিষ্ঠিত হলে পরে কিভাবে সকলে সুবিধাপ্রাপ্ত
হবে এই ব্যাপারে ব্যপকভাবে যুক্তি ও প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে হবে।
অনুমিত সিদ্বান্ত
অনুমিত সিদ্বান্ত সকল বৈজ্ঞানিক গবেষণায় হয়ে থাকে। এটি কখনও
স্পষ্টভাবে হয় আবার তা কখনও উদ্দেশ্যের ভিতর থাকে। অনুমিত সিদ্বান্ত হল কোন ঘটনার
বর্তমান অবস্থার আলোকে অস্থায়ী বা আপাত সত্য বলে বিবৃত হয় যা নতুন অনুসন্ধানের
ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। পরীক্ষামূলক গবেষণায় নির্ভরশীল ও স্বাধীন চলের ভিতর
সম্পর্কের মাধ্যমে অনুমিত সিদ্বান্ত বর্ণনা করা হয়। অনুমিত সিদ্বান্ত বর্ণনামূলক, ব্যাখ্যামূলক,পরিসংখ্যানগত
অথবা নাস্তি হতে পারে।অনুমিত সিদ্বান্ত হতে হবে যুক্তিযুক্ত, জ্ঞাত সত্য
ও তত্ত্বের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এখানে গবেষক যে বিষয়টির পক্ষে কথা বলবে সেই
বিষয়টির দুই একটি সমস্যার কথাও উল্লেখ করতে পারেন যদিও পরবর্তীতে তার সমাধান দিতে
হবে তাকে।
যেমন কেউ যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিষ্টার সিস্টেম চালু
হওয়ার ব্যাপারে গবেষণা করতে চান তাহলে সেখানে তিনি গবেষণা করে এই ধরনের
অনুসিদ্বান্ত গ্রহণ করতে পারেন,
১। যারা আগে এই সেমিষ্টারের সাথে সংক্লিষ্ট ছিলেন না তারা
সমস্যায় পতিত হচ্ছেন।
২। বিভিন্ন পদবীর শিক্ষকগণ এর সমস্যায় সম্মুখীন হচ্ছেন।
৩। নবীন শিক্ষকগণ অত্যন্ত দক্ষতার সাথে এই পদ্বতিতে পাঠদান
করতে পারছেন।
৪। স্বল্প সময়ে কোর্স সম্পন্ন হচ্ছে।
৫।অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই পদ্বতিতে সন্তুষ্ট।
গবেষণার ব্যবহৃত পদসমূহে সংজ্ঞা দান
প্রয়োজনীয় শব্দ,ধারনা ও পদসমূহের যথাযথ ব্যাখ্যা
প্রদান করতে হবে। যেসকল শব্দাবলী মানবিক ও সমাজবিজ্ঞান শাখায় অন্তর্ভূক্ত নয়
সেইসকল শব্দাবলীর সঠিক ব্যাখ্যা সকলের সামনে প্রদান করতে হবে। যেমন বাংলাদেশের
বাল্যবিবাহের একটি সার্বিক অবস্থা নিয়ে যদি কেউ গবেষণা করতে চায় তাহলে এখানে
প্রথমে বুঝাতে হবে বাল্যবিবাহ কাকে বলা হয়।তাছাড়া এখানে বিবাহের আনুষঙ্গিক
বিষয়সমূহ যেমনঃ দেনমোহর,
বিবাহে রেজিষ্ট্রেশন, কাজী সাহেব,কাজী
অফিস,ঘটক ইত্যাদি বিষয়াদী সম্পর্কে একটি ধারনা প্রদান করতে হবে।
গবেষণার পদ্বতি
এটি গবেষণা করার জন্যে একটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।এটি
ছাড়া মূলত কোন গবেষণা হবে না।তাই এই গবেষণা নীতির উপর বিশেষভাবে জোড় প্রদান করতে
হবে। নিম্নে নীতিমালার উপর ভিত্তি করে গবেষণার পদ্বতিসমূহ প্রদান করা যেতে পারে যা
হলঃ
যদি বয়স্কদের ভাতার ব্যাপারে কেউ গবেষণা করতে চায় তাহলে
তাকে নিম্নোক্তভাবে গবেষণা করতে হবে যা হলঃ
ক. তথ্যানুসন্ধান পদ্বতি
এটি পরীক্ষণমূলক,বর্ণনামূলক মিংবা ঐতিহাসিক হতে
পারে।
খ. এলাকা নির্বাচন
যদি বাংলাদেশের বয়স্কদের ভাতার উপর কোন জরিপ চালাতে চায়
তাহলে সেক্ষেত্রে আদিবাসী বহুল এলাকা ব্যতীত কোন নির্দিষ্ট গ্রাম বা শহর এলাকা
নির্বাচন করতে হবে।
গ. নমুনা নির্বাচন
এটি দৈবচয়ন পদ্বতিতে কয়েকটি বিশেষ এলাকাকে যেমন প্রতিটি
বিভাগীয় জেলার ২০টি করে গ্রাম(৭*২০=১৪০) বাছাই করে সেখানে ৬০ এর অধিক বয়স্কদের
জন্যে ভাতা নির্ধারণ করা যেতে পারে।
ঘ. উপাত্ত সংগ্রহ
এখানে উপাত্ত প্রশ্নমালা,সাক্ষাৎকার কিংবা পর্যবেক্ষণের
মাধ্যমে তা গ্রহণ করতে পারে। তথ্য সংগ্রহের কাজ একা না করে কয়েকজন বিশেষজ্ঞদের
সমন্বয়ে তা করা যেতে পারে। প্রশ্নমালার ক্ষেত্রে গবেষকের সশরীরের সেখানে উপস্থিত
থাকা দরকার।
ঙ। উপাত্ত বিশ্লেষণ
প্রাপ্ত তথ্যাবলী যথাযথভাবে সম্পদান করতে হবে।এরপর তা
বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে সারণীবদ্ব করতে হবে। পরবরতীতে তা বিভিন্ন
পরিসংখ্যানগত পদ্বতির উপর ভিত্তি করে বিশ্লেষণ করতে হবে( শতকরা, গড়, ব্যবধান)।
তা একক বা বহুমুখী চলকের উপর হবে। এইসকল তথ্যাবলী বিশ্লেষণ করার জন্যে আধুনিক
যন্ত্রপাতির সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
সময়
সময় নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।কারণ শিক্ষকগণ একটি
নির্ধারিত সময় বেঁধে দেন এই কাজটি সম্পন্ন করার জন্যে।গবেষণার ভিতর বিভিন্ন ধরনের
কাজ হয়ে থাকে।তার ভিতর কোন একটি কাজে যদি বেশী সময় দেওয়া হয় তাহলে অন্যান্য কাজে
বেশী সময় দেওয়া যাবে না আর যারফলে গবেষণার মূল উদ্দেশ্য ব্যহত হতে পারে। তাই সময়
বণ্টন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখন বই
সংগ্রহ করা, তা থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করা, মাঠ পর্যায়ে কাজ করে উপাত্ত সংগ্রহ করা, তা
বিশ্লেষণ করা ইত্যাদির জন্যে মোট ৬০ ভাগ সময় নেওয়া যেতে পারে।এরপরে তা সাজাতে,পদটীকা,তথ্যপুঞ্জী, থিসিসকে
সংগঠিত করে দেওয়ার জন্যে কমপক্ষে ২০ ভাগ সময় নেওয়া দরকার আর অন্যান্য কার্যবলী তথা
বাঁধাই, টাইপ,প্রিন্ট, সন্নিবেশিত করার জন্যে বাকী ২০ ভাগ সময় দিতে হবে।
বাজেট
গবেষণা করার জন্যে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে বই-পত্র,জার্নাল
ইত্যাদি সংগ্রহে,
পরিবহনে, কর্মীদের খরচ, খসরা ঈ চূড়ান্ত নীতিমালা বের করা, বাঁধাই, টাইপিং, স্টেশনারী
ও বিবিধ বিষয়ে যে ধরনের খরচ হয় তা বের করে রাখতে হবে।
থিসিস সংগঠন
সম্পূর্ণ থিসিসটি কীভাবে সংগঠন করতে হবে আর তা কয়ভাগে
বিভক্ত করে, তা কীভাবে সাজানো হবে,
তার ধারাবাহিকতা কেন সাজানো হবে, ইত্যাদি
বিষয়াবলী থাকে। এছাড়া এখানে গবেষক প্রতিটি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ উল্লেখ করতে
পারেন। তাই প্রথমে অধ্যায়গুলোকে সাজিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। উদাহরণস্বরুপ
কেউ যদি বাংলাদেশের সরকারী হাসপাতালসমূহের করুণ অবস্থা নিয়ে পর্যালোচনা করতে চায়
এরজন্যে সে নিম্নোক্ত উপায়ে তা করতে পারেনঃ
শিরোনাম
ভূমিকা
হাসপাতালসমূহের অবস্থা নিয়ে গবেষণার উদ্দেশ্য
হাসপাতালের বাস্তব চিত্র
হাসপাতালসমূহের করুণ অবস্থার কারণ
হাসপাতালের করুণ অবস্থা নিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের
অভিব্যক্তি
সমাধানের পথ
তথ্যপুঞ্জী
প্রস্তাবপত্রে যখন গবেষণাবলী লিখা হ্য় তখন তা কোন বই,গ্রন্থ,ওয়েবসাইট, জার্নাল
থেকে নেওয়া হয় তা উল্লেখ করতে হবে। তা না হলে গবেষণা কখনও সম্পূর্ণভাবে সকলের কাছে
গ্রহণযোগ্য হবে না। রেফারেন্সসমূহ নিম্নোক্ত উপায়ে করা যেতে পারে যা হলঃ
.আবূ হেনা মোস্তফা কামাল, , এইচ আই ভি/ এইডস প্রতিরোধে ইসলামী অনুশাসন, ইসলামিক
ফাউন্ডেশন পত্রিকা,
৪২ বর্ষ,২০০২ খ্রি পৃ.১৬২ [কোন গবেষণামূলক পত্রিকা থেকে রেফারেন্স
নেওয়ার জন্যে]
অনেক উপকৃত হলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন!!
ReplyDeleteসুন্দর উপস্থাপনা। উপকৃত হলাম। উপস্থাপককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ReplyDeleteসুন্দর উপস্থাপনা।উপস্থাপককে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ReplyDelete