Wednesday 18 September 2013

আরাফাতের শিক্ষাজীবন ও বৈপ্লবিক জীবনের প্রারম্ভ


  • আরাফাতের শিক্ষাজীবন ও বৈপ্লবিক জীবনের প্রারম্ভ 
    আরাফাত কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয় (যা কিং ফুয়াদ  বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত ছিল।) ১৯৪৭তে এবং ইহুদি ধর্ম এবং প্যালেস্টাইনে ইহুদিদের পুনর্বাসনের আন্দোলনের অধ্যয়ন করেছিল।  একই সময়ে, আরাফাত ফিলিস্তিনিয় আরব জাতীয়তাবাদী  সংশ্লিষ্ট হয়েছিল। সে অঞ্চলের দিকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণ শুরু করেছিল। ১৯৪৮ আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময়, আরাফার অন্যান্য আরবদের সঙ্গে বরাবর বিশ্ববিদ্যালয় এবং, ছেড়ে চলে গিয়েছিল, ইজরায়েলী সৈন্যের বিরুদ্ধে আরব শক্তিসমূহ যুদ্বে যোগদান করতে প্যালেস্টাইন ঢোকেতে পেতে চেষ্টা করেছিল। আরবেরা ১৯৪৮তে ইজরায়েলের মধ্যে পরাজিত  হয়।পরে কায়রোতে  ফিরে আসার পরে, General Union of Palestine Students (GUPS)  এ ১৯৫২-১৯৫৬ পর্যন্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং তারই আন্দোলনের ফলে তা কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয় এবং এই নামেই সে ডিগ্রি অর্জন করে। এরপর  তিনি  সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ অধ্যয়ন করেছিলেন এবং একটি bachelor’s ডিগ্রীর সঙ্গে পাস করেছিলেন। ১৯৫৬তে, আরাফাতকে সুয়েজ সমস্যা এর সময় মিশরীয় শক্তিসমূহের সঙ্গে লড়াই করতে কর্তব্যে ডাক দেওয়া হয়েছিল। সে সমস্যার  সময় মিশরীয় আর্মিতে দ্বিতীয় lieutenant হিসেবে পালন  করেছিল।
    কুয়েত গমন
    সুয়েজ যুদ্ধের পরে, আরাফাত কুয়েতে গমন করেন। সেখানে তিনি কিছুদিন চাকুরী করেছিলেন। সেসময় দুই ফিলিস্তিনিয় জাতীয় আবূ লাইদ এবং আবূ জিহাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। তারা মিশরীয় মুসলিম ব্রাডারহুদ এর উভয় সরকারী সদসবৃন্দ ছিল।সেখানে বসেই আরাফাত তাদের দ্বারা বিপ্লব সাধনের পথ খুজে বের করার প্র্য়াস গ্রহণ করলেন।
    ফাতাহ প্রতিষ্ঠা
    ১৯৫৮ আরাফাত Al-Fatah প্রতিষ্ঠাকরেন, তার বন্ধুর সঙ্গে বরাবর “Al-Fatah” গঠন করেছিল, গোপন কোষের একটি পাতাল নেটওয়ার্ক, যেটি ইজরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। ফাতাহ একটি সশস্ত্র সংগ্রামের দ্বারা প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতাতে নিজেরা উৎসর্গ করেছিল।ধারনা করা হয় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৯ সালে।এর আভিধানিরক অর্থ হল বিজয়। আরবিতে এর পুরো নামে যা হয় ইংরেজীতে তার অর্থ হয় “The Palestine National Liberation Mivement”। নিজে নিজে অভিনয় করতে অর্ডারে, আরাফাত প্রধান আরব রাষ্টের থেকে দান গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছিল। তিনি কঠোর পরিশ্রম করে এই সংগঠনের জন্য অর্থের যোগান দেয়। উপরন্তু, সে তাদেরকে শক্ত বা অধিকার হস্তান্তর করেতে চাননি, এবং কিছু অন্যান্য আদর্শভিত্তিক দল এর কাছ সাপোর্ট, আশ্রয়, অবলম্বন পেতে চেষ্টা করেছিল।
    সিরিয়া গমন
    তিনি এই সংগঠনটিকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশে গমন করেন।প্রথমে তিনি সিরিয়া গমন করে বেশ কিছু উচ্চ আয়ের লোকদের সাথে পরিচয় হয় এবং তাদের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য লাভের পর সেখানে প্রশিক্ষন ব্যবস্থা করেন। উপসাগরীয় রাজ্যের, ব্যবসায়ী এবং তেল কর্মীগণ ফাতাকে উদারতা অংশপ্রদান করেছিল। ১৯৬২তে, ফাতাহএর আন্দাজ তিন শত শত সদসবৃন্দ ছিল, কিন্তু কোনটিও নয় যোদ্ধা ছিল। ফাতাহের লোকবল প্যালেস্টাইন স্বাধীনতা আর্মির সদসবৃন্দে বেশি উচ্চতর বেতন প্রস্তাব দিতে আরাগাতএর পরে আরও বৃদ্ধি করেছিল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আরব লীগ। ১৯৬৪ সালে তিনি Palestine Liberation Organization(PLo) ও এর শাখা Palestine Liberation Army  (PLA) গঠন করেন এবং প্রশিক্ষণ দেন। পি.এল.ও সর্বাপেক্ষা ক্ষমতাশালী হিসেবে উদ্ভূত হয়েছিল এবং দলার সেরা সংগঠিত হয় পিএলও আরব রাষ্ট্রপুঞ্জের আর কোনও পুতুল  ছিলনা, কিন্তু একটি স্বাধীন জাতীয়তাবাদী দল।
    জর্দান গমন
     অতঃপর তিনি ১৯৬৪ সালে জর্দান গমন করে (PLo)কে আরও শক্তিশালী কয়ার ব্যাপারে কাজ শুরু করেন।সেখানে তিনি পি.এল.ও কে শক্তিশালী হিসেবে গড়ে তুলেন এবং ইসরাইলের বিরুদ্বে রুখে দাড়াতে সংগ্রামে অবতীর্ণ হন।
    আরব ইসরাইল যুদ্ব ও তার প্রভাব
    ১৯৬৭ সালে আরব ইসরাইল যুদ্বে আরবেরা পরাজিত হলে পি.এল.ও নীতি তে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে এরপর তিনি সেখানকার সভাপতি হিসেবে ১৯৬০ সালে নির্বাচিত হন এবং তিনি সেই পদে আমৃত্যু বহাল ছিলেন।
    কালো সেপ্টেম্বর ও লেবাননের আরাফাত
    ১৯৬৯ সালের ২৮মার্চ ইসরাইলী সৈন্যরা পি.এল.ও জর্দান ঘাটিতে আক্রমণ চালালে অনেক জর্দানের তরুন সেই দলে যোগদান করতে থাকে। ব্রিটিস সহচর বাদশাহ হুসেইন তাদেরকে সুনজরে দেখতে পারে নাই।এ সময় তারা পরস্পর সশস্ত্র যুদ্বে লিপ্ত হয় এবং বাদশা হুসেইন তাদেরকে সমূলে জর্দান থেকে বহিষ্কার করেন ১৯৭০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই ঘটনা ঘটে আর এ থেকেই সেই সময়টি ফিলিস্তীনীদের কাছে কালো সেপ্টেম্বর নামে পরিচিত হয়। তারপর ফিলিস্তীনীগণ লেবাননে গিয়ে একত্রিত হতে থাকে এবং সেসময় তারা সেখান থেকে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে।
    পি.এল.ও এর কার্যক্রম
    তারা লেবাননে যাওয়ার পর আগের থেকে সুসংবদ্ব হতে থাকে। তারা বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রমের দ্বারা আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছ থেকে পরিচিতি লাভ করতে থাকে।তারা ১৯৭০ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর তারা তিনটি প্লেন হাইজ্যাক করে সারা বিশ্বে এক তোলপাড় সৃষ্টি করে।অতঃপর তারা ১৯৭২ সালের মিউনিখ অলিম্পিকে ১১জনকে হত্যা করে, ১৯৭৩ সালের ৩রা মার্চ সুদানে ২জন পশ্চিমা কুটনীতিবিদদের হত্যা করার মধ্য দিয়ে তারা সারা বিশ্বে ব্যপক তোলপাড় সৃষ্টি করে।
    পি.এল.ও এর স্বীকৃতি লাভঃ
    পি. এল.ও কিছু সন্ত্রাসমূলক কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় কেবলমাত্র ইয়াসির আরাফাতের জন্য।বিশ্বের প্রায় ৯০টির মত দেশ তাদেরকে রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে স্বীকৃত প্রদান করে। ১৯৭৪ সালে আরব নেতৃবৃন্দ রাবাতের এক সম্মেলনে তাদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করে। ১৯৭৪ সালের ১৩ই নভেম্বর আরব দেশসমূহের সহায়তায় জাতিসঙ্ঘের এক অধিবেশনে পূর্ণ ভাষণ প্রদান করেন এবং তাদেরকে জাতিসঙ্ঘের পর্যবেক্ষকের মর্যাদায় উন্নীত করা হয়। সেসময় ইয়াসির আরাফাত ইসরাইলকে গাজা এবং পশ্চিম তীর থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের কথা বলে ফিলিস্তীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা তুলে ধরেন।
    ইয়াসির আরাফাতের উপর হামলা
    ইয়াসির আরাফাতের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিকে অতি সহজে মেনে নিতে পারে নাই ইসরাইল। তারা ফিলিস্তীন জাতিকে নস্যাৎ করার লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে লেবাননের উপর এক বর্বোরচিত হামলা চালায় যে যুদ্বে প্রচুর লেবানিজ এবং ফিলিস্তীনী নিহত হয়। এ সময় ইয়াসির আরাফাত তিউনিসে গমন করে সেখানে পি.এল.ও এর কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকেন।১৯৮৫ সালে ১ লা অক্টোবর পি.এল.ও সদর দপ্তরের উপরহামলা চালালে তিনি অল্পের জন্য বেচে যান।
    শান্তির পথে আরাফাত
    দীর্ঘদিন যুদ্ব বিগ্রহের পর ইয়াসির আরাফাত শান্তির দ্বারা সমাধান খুজে বের করার ব্যাপারে মতামত ব্যক্ত করেন। প্রথমে রোনাল্ড রিগ্যান জর্দানের সাথে ফেডারেল সরকার গঠনের কথা বলেছিল। ইয়াসির আরাফাত প্রথমে তা মেনে নিলেও পরবর্তীতে তা কিছু ফিলিস্তীনী নেতাদের বিরোধিতার দরুন তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে বাদশা হুসেইনের সাথে সমঝোতা স্থাপন করেন।এরপর তিনি ১৯৮৭ সালে প্রথম ইন্তিফাতা শুরু করেন যার দ্বারা ফিলিস্তীন প্রতিষ্ঠায় তার অবস্থান আরও সুদৃঢ় হতে থাকে। তিনি ইসরাইলের সাথে সেসময় আলোচনা শুরু করেন এবং ইসরাইল সেই সময় তাদের বেশ কিছু দাবি মেনে নেয়।
    মাদ্রিদ সম্মেলন
    ১৯৯১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগে ফিলিস্তীন এবং ইসরাইলিদের মধ্যকার শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি সম্মেলন ডাকা হয়।এখানে ফিলিস্তীন এবং জর্দান দুই দেশের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করে। এটি ছিল আরব-ইসরাইলের ভিতর সম্পর্কোন্নয়ের জন্য প্রথম সম্মেলন।।
    অসলো চুক্তি
    ইয়াসির আরাফাতের নির্দেশে নরওয়ের অসলোতে ফিলিস্তীনী এবং ইসরাইলীদের ভিতর একটি গোপন চুক্তি সাক্ষরিত হয়।এরই ফলে ১৯৯৩ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের উপস্থিতিতে ওয়াশিংটনে ইয়াসির আরাফাত এবং তৎকালীন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী রবিন আইজ্যাকের সাথে চুক্তি সাক্ষরিত হয় যার দ্বারা ফিলিস্তীনিগণ গাজা এবং পশ্চিম তীরে জেরিকো শাসন করার অধিকার লাভ করে। এরই ফলশ্রুতিতে তারা ১৯৯৪ সালে শান্তিতে নোবেল প্রাইজ অর্জন করে।
    আরাফাতের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
    অসলো চুক্তি সাধিত হওয়ার পর দীর্ঘ ২৬ বছর পর ১ জুলাই ১৯৯৪ সালে তিনি ফিলিস্তিন প্রত্যাবর্তন করেন। এবং ১৯৯৬ সালের ২০ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানে তিনি প্রায় ৮৮.২% ভোট এবং ৮৮টি আসনের ভিতর ৫১টি আসনে জয় লাভ করে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন।
    হেব্রন চুক্তি
    ১৯৯৭ সালের ১৫ই জানুয়ারি ইসরাইল প্রধানমন্ত্রী নেতাইয়াহু এবং আরাফাতের মধ্যে হেব্রন চুক্তি সাধিত হয় যার ফলে ১৬ই জানুয়ারি ইসরাইল বাহিনী সৈন্য প্রত্যহার করে নেয়।
    ভূমির বিনিময় শান্তি চুক্তি ও ওয়েই রিভার চুক্তি
    ১৯৯৮ সালের ২৪ অক্টোবর ইসরাইল ও ফিলিস্তিন নেতৃবৃন্দ পশ্চিম তীর ভূমির বিনিময় শান্তি নামের একটি অন্তর্বর্তীকালীন চুক্তি সাক্ষর করে যার স্থান ছিল হোয়াইট হাউস।একই দিনে ম্যারিল্যন্ডের অয়েই নদীর তীরে আরাফাত ও নেতা নিয়াহুর ভিতর একই চুক্তি সাক্ষরিত হয়।
    নিরাপদ করিডোর চুক্তি
    ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের মধ্যস্থতায় ১৯৯৯ সালের ৫ অক্টোবর ফিলিস্তিন নেতা ইয়াসির আরাফাত এবং ইসরাইল প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাকের ভিতর নিরাপদ করিডোর চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে সাক্ষরিত হয়।
    ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি
    ২০০০ সালের জুলাই মাসে বিল ক্লিনটনের প্রচেষ্টায় ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাক এবং ইয়াসির আরাফাতের ভিতর ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি সাধিত হয়েছিল। তাদের মধ্যকার আলোচনা নয়দিনব্যাপী হওয়ার পর তা ব্যর্থতায় অধিষ্ঠিত হয় এবং এরই ফলে ২য় ইন্তিফাদা শুরু হয়।
    আরাফাতের শেষ জীবন এবং মৃত্যু
    ইয়াসির আরাফাতের শেষ জীবন ছিল অত্যন্ত করুণ।এরিয়েল শ্যারন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে আরাফাতকে রামাল্লা অফিসে অবরুদ্ব করে রাখা হয়। তিনি ২০০৪ সালের ২৮ অক্টোবর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে ইসরাইল সরকার তাকে ফ্রান্সে চিকিৎসার জন্য যেতে অনুমতি প্রদান করে।অতঃপর ১১ নভেম্বর ২০০৪ এ ৭৫ বছর বয়সে প্যারিসের মিলিটারি হসপিটালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর তার লাশ কায়রোতে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানে তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হয় এরপর তাকে রামাল্লায় দাফন করা হয়।
    উপসংহার
    ইয়াসির আরাফাত প্রথমে সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত হলেও পরবর্তীতে তিনি শান্তি চুক্তির দ্বারা ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় এক বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।তিনি সারা জীবন ফিলিস্তিনী মানুষদের সেবার কথা চিন্তা করে তাদের পক্ষে কাজ করে গিয়েছেন।ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় তাকে সমগ্র মুসলিম বিশ্ব অত্যন্ত গৌরবের সাথে স্মরণ করবে।

No comments:

Post a Comment

৩৮ তম বিসিএস এর রেজাল্ট

৩৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে পিএসসি। বাংলাদেশ কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক এ কথা নিশ্চিত করেন। ...